ট্রেনের টিকিট ছাড়া কাউকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে রেলওয়ে পশ্চিম রাজশাহীর মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার।
তিনি বলেন, ঈদে যাত্রীদের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও যাত্রীদের ভোগান্তি লাঘবে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যেসব যাত্রী অনলাইনে টিকিট কেটেছেন তাদেরকে টিকিট দেখে স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। টিকিট ছাড়া কাউকে স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
রোববার (২৫ জুন) মহাব্যবস্থাপকের সাথে একান্ত আলাপ চারি তায় তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, অনলাইনে শতভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে আগেই। আর ২৫ ভাগ স্ট্যান্ডিং টিকিট কাউন্টার থেকে কাটতে পারছেন যাত্রীরা। যেসব যাত্রী টিকিট কাটতে পারছেন তাদেরকেই স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, সকাল থেকে ছেড় গেছে ১০টি ট্রেন । সব ট্রেনেই শতভাগ টিকিট বিক্রি হয়েছে। যথা সময়ে প্রায় সবগুলো ট্রেন ছেড়ে গেছে। এর মধ্যে আন্তঃনগর ৮, টি মেইল ২ টি ও কমিউটার ১ জোড়া। এর মধ্যে সকালে আন্তঃনগর বনলতা,সিল্ক সিটি,মধুমতি,সাগরদাঁড়ি, তীতুমির,ও ঢালারচর,টুঙ্গিপাড়া ও পদ্মা।
এবং রাজশাহী এসে ছেড়ে গেছে আন্তঃনগর বরেন্দ্র,কপোতক্ষ ও উত্তরা এক্সপ্রেস,ঢাকা মেইল, কমিইটার ও মহানন্দা এক্সপ্রেস।
এ ছাড়া রাজশাহীতে এসেছে,২,টি আন্তঃনগর,১টি মেইল ও ১টি কমিউটার ট্রেন। এবার ঈদে কোন স্পেশাল ট্রেন নাই।
ঈদের স্পেশাল ট্রেনের বিষয়ে তিনি বলেন, এবার পশ্চিমাঞ্চলে শনিবার থেকে দুটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করছে। ঢাকা-লালমনিরহাট ও ঢাকা-পঞ্চগড় স্পেশাল ট্রেন দুটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে চলাচল করছে।
কয়েকটি ট্রেনের বিলম্ব হওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় বলতে যেটা বুঝায় এমনটি কিন্তু হয়নি। আধা ঘণ্টা কিংবা এক ঘণ্টা বিলম্ব হওয়াকে সিডিউল বিপর্যয় বলা যাবে না। ট্রেনগুলোর আসা যাওয়ার জন্য দুই, একটি ট্রেনের আধাঘণ্টা বা এক ঘণ্টা দেরি হতে পারে।