অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, অতীতে ক্লাবগুলো থেকে খেলাধূলা সহ বিভিন্ন বিষয় চর্চা করা হতো। তবে পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে অনেক কর্মকাণ্ড সীমিত করতে বাধ্য হয়। সিটি কর্পোরেশনের নানাবিধ কর্মকাণ্ডের মধ্যে ক্রীড়া সংগঠন ও ক্লাবগুলোতে সহযোগিতা করা অন্যতম একটি কাজ। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ক্রিকেট একাডেমি, ফুটবল একাডেমিতে আর্থিক সহযোগিতা করে আসছি, এটি অব্যাহত রাখা হবে।
তিনি আরো বলেন, যুব সমাজকে সঠিকপথে পরিচলনা করা, মাদক থেকে দূরে রাখতে খেলাধূলা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। যুব সমাজকে মাঠমুখী করতে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, ভলিবল ইত্যাদি খেলাধূলা পর্যায়ক্রমে আয়োজন করা হবে। ২০২৪ থেকে শুরু করে বিভিন্ন টুর্নামেন্ট আয়োজন আগামীতে চলমান থাকবে।
ওয়াই.এম. স্পোর্টি ক্লাব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাদী, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ মোশারফ হোসেন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, কবিকুঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক রুহুল আমিন প্রামাণিক, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ খায়রুল আনাম, বিশিষ্ট শিল্পপতি হাসেন আলী, ওয়াই.এম. স্পোর্টি ক্লাব এর সহ-সভাপতি ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টু, ২৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলিফ আল মাহমুদ লুকেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ওয়াই.এম. স্পোর্টি ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মাস্টার।
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আব্দুল হাদী, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ মোশারফ হোসেন, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ খায়রুল আনাম, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ হাফিজুল হক হ্যাপিকে ক্লাবের পক্ষ থেকে গুণিজন সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
এরআগেওয়াই.এম. স্পোর্টি ক্লাবের শতবর্ষপূর্তি উৎসব উপলক্ষ্যে সকালে জাতীয় ও ক্লাব পতাকা উত্তোলন এবং শহীদ মিনার শহীদ চত্বর-৭১ এ পুষ্পিত শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়।