নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ-যুবলীগের সাত নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার বিকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সাতজনের মধ্যে জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আজম সেন্টুও আছেন। বুধবার বিকালে নগরের বর্নালী মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বোয়ালিয়া থানা-পুলিশ। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি থানায় ছিলেন। বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে তোলার কথা আছে।
বোয়ালিয়া থানার ডিউটি অফিসার আলী আজম সেন্টুকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার অন্য ছয় নেতাকর্মী হলেন- নগরের মোল্লাপাড়া এলাকার আওয়ামী লীগকর্মী মো. মিলন, পবার বাগধানী উলাপুর গ্রামের আওয়ামী লীগকর্মী সোহেল রানা, পবা নতুনপাড়ার আওয়ামী লীগ কর্মী পারভেজ হোসেন, বড়বনগ্রাম চকপাড়া এলাকার ছাত্রলীগকর্মী মো. শান্ত, রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার শুরশুনিপাড়া গ্রামের আওয়ামী লীগকর্মী মাহাবুব হোসেন মাসুদ ও নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সেকেন্দার আলী বাবু। সেকেন্দার আলী নগরের কোর্ট ফেরতাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি মহাদেবপুরের ফাজিলপুর।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন এই ছয়জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় এদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে বুধবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।